নাম : দিবরদীঘি

নাম : দিবরদীঘি
যোগাযোগ
ইমেইল: i
 naogaon_pourashava@yahoo.com   ফোন: ০২৫৮৭৭৪৭৩২০
Naogaon pourasava web portal

www.naogaonpoura.com
দিবরদীঘি


দিব্যক জয়স্তম্ভ
দিবরদীঘি

নওগাঁ জেলার একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন পত্নীতলা থানার দিবর দীঘির মাঝখানে অবস্থিত দিব্যক জয়স্তম্ভ। এ দীঘি স্থানীয় জনগণের কাছে কর্মকারের জলাশয় নামে পরিচিত। দীঘিটি ৪০/৫০ বিঘা বা অর্ধ বর্গমাইল জমির উপর অবস্থিত এবং গোলাকার। দিবর দীঘির মধ্যখানে অবস্থিত আটকোণ বিশিষ্ট গ্রানাইট পাথরের এত বড় স্তম্ভ বাংলাদেশে বিরল।


এ স্তম্ভের মোট উচ্চতা ৩১ ফুট ৮ ইঞ্চি। পানির নিচের অংশ ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি এবং পানির উপরের অংশ ২৫ ফুট % ইঞ্চি। এর ব্যাস ১০ ফুট ৪ ইঞ্চি; প্রতিটি কোণের পরিধি ১ ফুট সাড়ে ৩ইঞ্চি। এর স্তম্ভে কোন লিপি নে। সত্মম্ভের উপরিভাগ খাঁজ কাটা অলঙ্করণ দ্বারা সুশোভিত। দীনেশ চন্দ্র সেন ‘বৃহৎ বঙ্গে’ উলে¬খ করেছেন ‘কৈবর্ত রাজ ভীমের খুল¬ পিতামহ দিবেবাক দ্বিতীয় মহীপালকে যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত করিয়া বিজয়োল্লাসে যে স্তম্ভ উত্থাপিত করিয়াছিলেন তাহা এখনও রাজশাহী জেলার এক দীঘির উপরে মস্তক উত্তোলন করিয়া বিদ্যমান।’ অন্যমতে, দিব্যকের রাজত্বকালে পাল যুবরাজ রামপাল বরেন্দ্র বরেন্দ্র উদ্ধারের চেষ্টা করে দিব্যকের নিকট পরাজিত হন। দিব্যক এই সাফল্যের স্মৃতি রক্ষার উদ্দেশ্যে দীঘি মধ্যস্থিত এ স্তম্ভটি নির্মাণ করেন। আরো মত আছে যে ভীম এ স্তম্ভটি নির্মাণ করেন এবং পিতৃব্য দিব্যকের স্মৃতি রক্ষার্থে স্তম্ভটি তার নামে উৎসর্গ করেন।


দিবরদীঘিযাওয়ারব্যবস্থা:নওগাঁ বালুডাংগা বাস টার্মিনাল হতে সরাসরি বাসযোগে ঐতিহাসিক দিবরদীঘি যাওয়া যায়।আনুমানিকদূরত্ব৮০কিঃমিঃ থাকার ব্যবস্থা- জনসাধারণের জন্য দিবরদিঘি থাকার কোন ব্যবস্থা নেই । দিনে যেয়ে দিনেই ফিরে আসতে হবে অথবা উপজেলা সদর/জেলা সদরে থাকা যাবে; তবে ভি আই পি দের থাকার জন্য সাধারণ একটি রেস্টহাউজ আছে ।


তথ্যসুত্রঃ বিভিন্ন প্রকাশিত তথ্য হতে সংগ্রহ


নিয়মিত পৌর কর পরিশোধ করুন ।। নিয়মিত পানির বিল পরিশোধ করুন।। আপনার শিশুকে স্কুলে পাঠান।।ট্রাফিক আইন মেনে চলুন||শহর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে সহযোগিতা করুন।। ড্রেনে আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন।। আবর্জনা ডাষ্টবিনে ফেলুন।। পানির বিল নিয়মিত পরিশোধ করুন।। পানির অপচয় রোধ করুন।। আপনার শিশুকে সঠিক সময়ে টিকা দিন।।জন্ম -মৃত্যু পৌর রেজিষ্টারে (অন-লাইনে লিপিবদ্ধ করে সনদ গ্রহন করুন।।গাছ লাগার পরিবেশ বাচান।।অবকাঠামো নির্মানের পূর্বে পৌরসভার অনুমতি নিন।।যে কোন নির্মান কাজের পূর্বে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত মহা পরিকল্পনা (মাষ্টার প্লান)অনুসারে করুন।।যে কোন তথ্য জন্য পৌর ডিজিটাল সেন্টারে যোগাযোগ করুন।। তামাককে না বলুন।